বুধবার (৯ মার্চ) দুপুরে ঠাকুরগাঁও জেলা আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, কিছু ব্যবসায়ী পরিস্থিতির সুযোগ নেন। সরকার সেসব ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। মির্জা ফখরুল আর রিজভী সাহেব শুধু দলীয় কার্যালয়ে বসে থাকেন। সেজন্য তারা উদভ্রান্তের মতো কথা বলেন।
তিনি বলেন, বিএনপি কয়েকটি কারণে নির্বাচনকে ভয় পায়। প্রথমত; তাদের জ্বালাও-পোড়াও রাজনীতির কারণে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক জিয়া দুজনই দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি। এ কারণে তারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। সেজন্য বিএনপির নির্বাচন নিয়ে কোনো আগ্রহ নেই।
মন্ত্রী বলেন, দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমরা মাঠ পর্যায়ে গিয়ে জনগণের কথা শুনছি। বিএনপি সব বিষয় নিয়ে মানুষের মাঝে বিভ্রান্ত ছড়াতেই ব্যস্ত।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মুহা. সাদেক কুরাইশীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দীপক কুমার রায়ের সঞ্চালনায় বর্ধিত সভায় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন শফিক, সদস্য অ্যাডভোকেট হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়াসহ জেলার বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা বক্তব্য রাখেন।