কোম্পানিটি আইপিওর প্রসপেক্টাসে বর্ণিত খাতের বাইরে অর্থ বিনিয়োগ করছে। অনুমতি ছাড়াই বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হচ্ছে এই খাতের অর্থ।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
অনিয়মের অভিযোগে কোম্পানিটির কাছে অর্থ ব্যবহার সংক্রান্ত নথিপত্র চেয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) ।
জানা যায়, সম্প্রতি কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, আইপিও অর্থ ব্যবহারের বিষয়ে কোম্পানি গত বছর ২৯ জুলাই প্রতিবেদন জমা দেয়। সেখানে দেখা যায়, কোম্পানি এফডিআরে বিনিয়োগের জন্য আইপিওর অর্থ ব্যবহার করেছে। তবে কোনো টি-বন্ডে (ট্রেজারি বন্ড) বিনিয়োগ নেই, যা প্রসপেক্টাস অনুযায়ী হওয়া উচিত ছিল। এছাড়াও শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ রয়েছে এবং আইপিওর খরচ বাবদ ব্যয় হয়েছে।
সাত কার্যদিবসের মধ্যে উল্লেখিত নথিসহ কোম্পানির অবস্থান স্পষ্ট করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে এফডিআর ফর্মের অনুলিপি, ব্যাংকগুলো থেকে নিশ্চিতকরণপত্র, এখন পর্যন্ত সেই এফডিআরের বিপরীতে কোনো লিয়েন রাখা হয়েছে কি না, ২০২২ সালে ২৮ ফেব্রুয়ারি তারিখে ভিডিবিএলের ডিপি এ৬ রিপোর্ট সহ সর্বশেষ পোর্টফোলিও প্রতিবেদন, পে অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফ্ট/চেক ক্যাশ ভাউচার আইপিও খরচ সংক্রান্ত তথ্য, ২০২১ সালের ২৬ জুনে থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত আইপিওর ব্যাংক প্রতিবেদন এবং উল্লেখ্য বিষয়ে সাধারণ সভার মিটিং রেজুলেশনের অনুলিপি জমা দিতে বলা হয়েছে।