ইতালির বিপক্ষে এই ম্যাচটির জন্য ৩৫ সদস্যের একটি প্রাথমিক স্কোয়াড ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনা কোচ লিওনেল স্কালোনি। যে দলে রয়েছে বেশ কয়েকটি চমকের নাম।
ডাচ ক্লাব ফেয়েনুর্ডের ডিফেন্ডার মার্কোস সেনেসিকে দলে ডেকেছেন আর্জেন্টাইন কোচ। যদিও সেনেসিকে একই সময়ে দলে চেয়েছে ইতালিও। কিন্তু সেনেসির পছন্দ আর্জেন্টিনা। এর আগে দক্ষিণ কোরিয়ায় আর্জেন্টিনার হয়ে অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপও খেলে গেছেন তিনি।
দলে ডাক পেয়েছেন জুভেন্টাসের সঙ্গে চুক্তি নবায়ন না করা স্টাইকার পাওলো দিবালাও। গত ফেব্রুয়ারিতে শেষ ম্যাচ খেলেছিলেন দিবালা। মারিও কেম্পেস স্টেডিয়ামে ওই ম্যাচে লওতারো মার্টিনেজের গোলে কলম্বিয়াকে ১-০ ব্যবধানে হারিয়েছিল আর্জেন্টিনা। একই সঙ্গে ডাক পেয়েছেন বায়ার লেভারকুসেনের স্ট্রাইকার লুকাস আলারিও। দীর্ঘদিন ইনজুরির কারণে আর্জেন্টিনা দলের বাইরে ছিলেন তিনি।
তবে সবচেয়ে বড় চমক হয়ে এসেছেন দীর্ঘসময় ইনজুরি আক্রান্ত ডিফেন্ডার ক্রিশ্চিয়ান রোমেরো। টটেনহ্যামের এই ডিফেন্ডার শেষ পর্যন্ত খেলতে পারেন কি না, সেটাই দেভার। ইনজুরি থেকে সেরে উঠার পর্যায়ে থাকা প্যারেদেসকেও দলে রেখেছেন স্কালোনি।
একনজরে আর্জেন্টিনা স্কোয়াড-
গোলরক্ষক-
এমিলিয়ানো মার্টিনেজ (অ্যাস্টন ভিলা), হুয়ান মুসো (আটালান্টা), জেরোনিমো রুলি (ভিয়ারিয়াল), ফ্রাঙ্কো আর্মানি (রিভার প্লেট)।
রক্ষণভাগ-
গঞ্জালো মন্টিয়েল (সেভিয়া), নাহুয়েল মলিনা (উদিনেস), হুয়ান ফয়েথ (ভিয়ারিয়াল), লুকাস মার্টিনেজ কুয়ার্তা (ফিওরেন্টিনা), ক্রিস্টিয়ান রোমেরো (টটেনহ্যাম), মার্কোস সেনেসি (ফেয়েনুর্ড), জার্মান পেজেল্লা (রিয়াল বেটিস), লিসান্দ্র মার্টিনেজ (আয়াক্স), নিকোলাস তালিয়াফিকো (আয়াক্স), নিকোলাস ওতামেন্দি (বেনফিকা), নাহুয়েন পেরেজ (উদিনেস), মার্কোস আকুনা (সেভিয়া)।
মধ্যমাঠ-
গুইদো রদ্রিগেজ (রিয়াল বেটিস), লিয়ান্দ্রো প্যারেদেস (পিএসজি), নিকোলাস ডমিংগুয়েজ (বোলোনা), আলেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার (ব্রাইটন), রদ্রিগো ডি পল (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), এজেকুয়েল প্যালাসিওস (বায়ার লেভারকুসেন), জিওভান্নি লো সেলসো (ভিয়ারিয়াল), এমিলিয়ানো বুয়েন্দিয়া (অ্যাস্টন ভিলা)।
আক্রমণভাগ-
লিওনেল মেসি (পিএসজি), আলেহান্দ্রো পাপু গোমেজ (সেভিয়া), নিকোলাস গঞ্জালেজ (ফিওরেন্টিনা), লুকাস ওকাম্পস (সেভিয়া), অ্যাঞ্জেল ডি মারিয়া (পিএসজি), অ্যাঞ্জেল কোরেয়া (অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ), পাওলো দিবালা (জুভেন্টাস), হুয়াকিন কোরেয়া (ইন্টার মিলান), হুলিয়ান আলভারেজ (রিভার প্লেট), লুকাস আলারিও (বায়ার লেভারকুসেন), লওতারো মার্টিনেজ (ইন্টার মিলান)।