এর মধ্যে তিন হাজার ২৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকালে ভারতের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ পরিসংখ্যান হাজির করেছে। এনডিটিভি।
এদিকে করোনা মোকাবিলায় চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউনের পথে হাঁটছে দিল্লি। আগামী ৩১ মে পর্যন্ত সারা দেশে লকডাউন জারি থাকবে। তবে সংক্রমণের প্রবণতা বিচার করে রাজ্যগুলো ঠিক করতে পারবে কোথায় কোথায় লকডাউনের কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করা যাবে।
ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের বেশিরভাগই মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা। রাজ্যটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ইতোমধ্যেই ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে। রবিবার থেকে সোমবার সকালের মধ্যেই নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে আরও দুই হাজার ৩৪৭ জন। আক্রান্তের সংখ্যার বিচারে মহারাষ্ট্রের পরই রয়েছে গুজরাট, তামিলনাড়ু ও দিল্লি।
আক্রান্ত ও মৃত্যুর পাশাপাশি চিকিৎসায় সুস্থও হয়ে উঠছেন অনেকে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান বলছে, সোমবার সকালে এই সুস্থ হওয়ার হার বেড়ে ৩৮ দশমিক ২৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ, ভারতে এ পর্যন্ত আক্রান্তদের মধ্যে মোট ৩৬ হাজার ৮২৪ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন।