সংস্থাটির এক বিবৃতি বলা হয়, এই ঋণ দেশের জনগণের স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং অর্থনীতির ধারাকে সচল রাখতে সরকারের প্রণোদনা কর্মসূচি বাস্তবায়নে ব্যয় করতে পারবে।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, করোনা পরবর্তী অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে রাজস্ব আদায় বাড়ানো, ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, ব্যয়ের ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা এবং ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টিতে সংস্কার আনার চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, যা বিনিয়োগ বাড়ানোর পূর্বশর্ত। সরকার এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কী করছে, তা ঘনিষ্ঠভাবে নজর রাখবে আইএমএফ।
এদিকে করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছ থেকে পাওয়া এটাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ঋণ সহায়তা। এই বিপদে বাংলাদেশের সরকারের পাশে আইএমএফ থাকার পাশাপাশি ভবিষ্যতে সহায়তা বাড়ানোর কথাও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।