এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) একদল গবেষক র্যাপিড কলোরোমেট্রিক টেস্ট প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছে, যা আরটি-ল্যাম্প টেস্ট কিট নামে পরিচিত। এই পরীক্ষা পদ্ধতিটি রোগীদের কোভিড-১৯ দ্রুত শনাক্ত করতে সহায়তা করে।
রবিবার (৭ জুন) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজের নেতৃত্বে অন্যান্য গবেষকরা সার্স কোভ-২ আরএনএ ভাইরাস সফলভাবে শনাক্ত করেছেন।
শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার ব্যাপারে বলা হয়, একটি সাধারণ ইনকিউবেটর বা তাপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করে মাত্র ৩০ থেকে ৪০ মিনিটে এই ভাইরাস শনাক্তের প্রক্রিয়া শেষ করা সম্ভব হয়েছে। করোনা পজিটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে পরীক্ষা কিটে হলুদ ও নেগেটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে গোলাপি রঙ পাওয়া গেছে।
এই পরীক্ষা পদ্ধতির কার্যকারিতা যাচাই করার জন্য এরই মধ্যে ঢাবি প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আবেদন করা হয়েছে। আবেদনে বিভাগটির সঙ্গে রয়েছে ‘বায়োটেক কনসার্ন’, যারা বাংলাদেশে আরটি-ল্যাম্প টেস্ট কিটের পরিবেশক।