সংবাদ মাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এই মন্তব্য বরে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে অভিনন্দন জানান।
ডিএসইর এই শেয়ারহোল্ডার পরিচালক বলেন, বিনিয়োগকারীদের নগদ লভ্যাংশ দেয়ার ওপর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত যে নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিপূর্বে দিয়েছিল, সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক আদেশ দিয়েছে। এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাই।
‘এতে করে তিনি পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করেছেন। সরকার প্রত্যেকটি ব্যাংকে ২০০ কোটি টাকা করে ৫ বছরের জন্য পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করার দীর্ঘমেয়াদি যে সুবিধা করে দিয়েছে, তাতে করে পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা ফিরে আসবে এবং তারল্য সংকট দূর হবে।’
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জ কমিশন যৌথ মনিটরিং শুরু করেছে। অর্থাৎ ব্যাংকগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রতিদিন জানাতে হবে তারা কত টাকা পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করেছে। এই ২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে কোনো সমস্যা হলে, বাংলাদেশ ব্যাংক তাৎক্ষণিক তা সমাধান করে দেবে। এটা বাংলাদেশ ব্যাংকের পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট দূরীকরণে একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত।
‘এভাবে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর পুঁজিবাজারে তারল্য সংকট দূর করতে যদি এগিয়ে আসেন তাহলে সেদিন আর বেশি দূরে নয়, ইনশাআল্লাহ এই পুঁজিবাজার ভাইব্রেন্ট হবে’, বলেন রকিবুর রহমান।