সোমবার সকাল ১০টার দিকে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. ফরহাদ জাগো নিউজকে বলেন, ‘গত রাতেও অবনতি হয়নি। ওই রকমই ছিল। গতকালের মতো আজকেও নাস্তা, ওষুধ খেয়েছেন।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, করোনা শনাক্ত হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার (৪ জুন) রাতে ডা. জাফরুল্লাহর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যায়। ওই রাতে তাকে অক্সিজেন ও লেবুনাইজার দিয়ে রাখা হয়। তার পরদিন শুক্রবার (৫ জুন) সকালের দিকে তিনি কিছুটা ভালোবোধ করেন। তখন তার শ্বাসকষ্ট কম হচ্ছিল। এরপর দুপুর ১টার দিকে তার শ্বাসকষ্ট আবার বেড়ে যায়। তখন তাকে আবারও অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়। কয়েক ঘণ্টা পর তার শ্বাসকষ্ট আবার কমে। তবে তীব্র না থাকলেও শ্বাসকষ্ট থাকায় তাকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে তারপর থেকে। আজ সোমবার সকাল পর্যন্ত তার শারীরিক অবস্থার ওই রকমই রয়েছে। অন্যদিকে আগে সপ্তাহে তিনদিন ডা. ডায়ালাইসিস করা হলেও এখন প্রতিদিন ডায়ালাইসিস করা হচ্ছে।
শুক্রবার ডা. জাফরুল্লাহর ডায়ালাইসিস করা হয় এবং তৃতীয়বারের মতো প্লাজমা থেরাপি দেয়া হয়।
গত ২৫ মে তিনি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ল্যাবরেটরিতে নমুনা পরীক্ষা হলে তার করোনা পজিটিভ আসে।