বিক্ষোভ ঠেকাতে নিয়মিত ব্যবহার হয়েছে পিপার স্প্রে, রাবার বুলেট, টিয়ারগ্যাস ও লাঠি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
গত ২৫ মে মিনেসোটা অঙ্গরাজ্যের বৃহত্তম শহর মিনিয়াপোলিসে পুলিশি হেফাজতে হত্যার শিকার হন জর্জ ফ্লয়েড। একজন প্রত্যক্ষদর্শীর ধারণ করা ১০ মিনিটের ভিডিওতে দেখা গেছে, হাঁটু দিয়ে নিরস্ত্র ফ্লয়েডের গলা চেপে ধরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ডেরেক চাওভিন নামের এক শ্বেতাঙ্গ পুলিশ সদস্য। এই হত্যার প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে বিক্ষোভ চলছে।
অহিংস বিক্ষোভে অংশ নেওয়া অনেককেই গ্রেফতারের অভিযোগ উঠেছে মার্কিন পুলিশের বিরুদ্ধে। গত ১ জুন আটলান্টার জর্জিয়ায় বিক্ষোভের সময় গ্রেফতার হন জারাহ গিবসন। তিনি বলেন, ‘পুলিশ লাফিয়ে পড়লো আর আক্ষরিকভাবে পুরো মিছিলটিকে ঘিরে ফেললো।’ সেদিন রাত নয়টা থেকে কারফিউ থাকলেও সন্ধ্যা সাড়ে সাতটাতেই বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশ হামলে পড়ে বলে অভিযোগ করেন ওই বিক্ষোভকারী।
বিক্ষোভকারী ছাড়াও সাংবাদিকদের ওপরও হামলার অভিযোগ উঠেছে মার্কিন পুলিশের বিরুদ্ধে। গত ১৮ মে থেকে ১৩০ জনেরও বেশি সাংবাদিকের ওপর হামলার ঘটনা নথিবদ্ধ হয়েছে।