মিলান শহরের সিস্তো মসজিদের ইমাম আবদুল্লাহ তছিনা এএফপিকে বলেন, ‘আমরা (মহামারীর) ব্যথা অনুভব করছি। কখনও কখনও তা আরও গভীর হচ্ছে, যখন কিছু পরিবার তাদের স্বজনদের কবর দিতে পারছেন না। কারণ নগরীর কবরস্থানে মুসলিমদের জন্য পৃথক কোনো জায়গা নেই।’
দেশটিতে করোনায় ৩৪ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। দেশটিতে ২৬ লাখ মুসলিমের বাস, যা মোট জনসংখ্যার ৪.৩ শতাংশ।
দীর্ঘ তিন মাস লকডাউনের পর খুলেছে করোনায় বিধ্বস্ত ইতালির সীমান্ত। ইউরোপের পর্যটনসমৃদ্ধ দেশটি দৃশ্যমান হচ্ছে সেই পুরনো চেহারা। যাত্রী সমাগমে হইচই পড়ে গেছে রোমের লিওনার্দো দা ভিঞ্চি বিমানবন্দরে।
ইউরোপের অন্য দেশগুলো লকগাউন তুলে নেয়ার ব্যাপারে ১৫ জুনের পর সিদ্ধান্ত নেবে।
কেউ কেউ তারও অনেক পরে দেশের সীমানা খুলবে। এসব দেশের বক্তব্য– করোনা পরিস্থিতিতে ইতালির পর্যটনশিল্প একেবারে ভেঙে পড়েছে। অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে বেপরোয়া হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।