শুক্রবারের এ অনুমোদনের মাত্র সপ্তাহখানেক আগেই ইউরোপীয় ওষুধ সংস্থা (ইএমএ) রেমডেসিভির ব্যবহারে সবুজ সংকেত দিয়েছিল। সেসময় প্রাপ্তবয়স্ক ও ১২ বছর বয়সোর্ধ্ব শিশুদের মধ্যে যারা নিউমোনিয়ার আক্রান্ত এবং অক্সিজেন সহায়তা দিতে হচ্ছে, শুধু তাদেরই রেমডেসিভির দেয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।
তবে, কিছুদিন আগেই আগামী তিনমাসের জন্য গিলিয়াড সায়েন্সেসের প্রায় সব রেমডেসিভির কিনে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ফলে বিশ্বব্যাপী এর সরবরাহে ঘাটতির আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
ইইউ জানিয়েছে, তারা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭টি দেশের জন্যই রেমডেসিভির জোগাড়ে গিলিয়াডের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা করছে।
করোনা রোগীদের চিকিৎসায় এ পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ হিসেবে মনে করা হচ্ছে রেমডেসিভিরকে। ইতোমধ্যেই জাপান, তাইওয়ান, ভারত, সিঙ্গাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলো গুরুতর রোগীদের চিকিৎসায় এটি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে। এবার ইইউ’র অনুমোদনের ফলে বিশ্বব্যাপী এর ব্যবহারের সম্ভাবনা আরও বেড়ে গেল।