আজ রবিবার অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, চিকিৎসার ফলোআপের জন্য গত ১ জুলাই লন্ডনের উদ্দেশে রওনা দেন অর্থমন্ত্রী। করোনা মহামারিতে লন্ডনে পৌঁছানোর পর মন্ত্রীকে সেখানে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে হয়েছে বিধায় পৌঁছানোর ১৪ দিন পরে তিনি চিকিৎসা কার্যক্রম শুরু করেন।
বিদেশে থাকলেও অনলাইনের মাধ্যমে তিনি সার্বক্ষণিক দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছেন এবং দৈনন্দিন কাজকর্ম সম্পাদন করছেন বলেও উল্লেখ করা হয় এতে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, অর্থমন্ত্রী আইসিসির সভাপতি থাকাকালীন সময় থেকে আইসিসির তত্ত্বাবধানে লন্ডনে যেসব ডাক্তাদের পরামর্শ গ্রহণ করতেন, পরবর্তীতেও তিনি সেসব ডাক্তারদের পরামর্শ নিয়মিত নিতেন। গত ৩০ জুন জাতীয় সংসদে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের বাজেট পাস হয়েছে। এরও বেশ পূর্বে ফলোআপ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রীর লন্ডন যাওয়ার কথা ছিল। একদিকে করোনা পরিস্থিতির অবনতি, অপরদিকে বাজেটের কাজে ব্যস্ত থাকায় সেটি সম্ভব হয়নি। যার দরুন বাজেট উপস্থাপনের পরে তিনি চিকিৎসার ফলোআপের জন্য লন্ডন যান।