সংগঠনটির উপদেষ্টা লায়ন ইঞ্জিনিয়ার মো. মোস্তফা কামাল নতুন কমিটির অনুমোদন দিয়েছেন। এর আগে ৩১ সদস্যের নতুন কমিটি চূড়ান্ত করে তা অনুমোদনের জন্য সুপারিশ করেন লিও ক্লাব অব গ্রিন ইউনিভার্সিটি উপদেষ্টা ও স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের সহকারী ডিরেক্টর ড. আফজাল হোসেন খান। বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলার শিক্ষক মো. রাসেল মাহমুদ রাব্বিকে ক্লাবের মডারেটর করা হয়েছে ।
সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছাড়াও সংগঠনটির পরিচালনা পর্ষদে রয়েছেন সহ-সভাপতি হিসেবে লিও মোনতাছির রহমান সজিব, লিও আহসান হাবিব, লিও রেদওয়ান হাবিব, লিও সাকিব শওকত, লিও সাকিব চৌধুরী, লিও সাকিব চৌধূরী রিফাত, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক লিও সাকিল আহমেদ, লিও হাসিবুল হোসাইন,লিও নাহিদ সুলতানা নদী, লিও তাহসান তাইওয়ান, লিও দীপা রায়, কোষাধ্যক্ষ লিও শাহরিয়ার হোসাইন, উপ-কোষাধ্যক্ষ লিও সারওয়ার হোসাইন, লিও মেহরাব হোসেন অপি, লিও সোহানুর রহমান সুইট, লিও আফজালুর রহমান জিসান, লিও মো. আকতারুল ইসলাম।
এছাড়াও ক্লাব সন্ময়ক হিসেবে রয়েছেন লিও আকাশ হালদার, লিও আরাফাত হোসেন পাটওয়ারি, সংস্কৃতিক সম্পাদক লিও নূরজাহান সুলতানা মুক্তা, আইটি ও জনসংযোগ সম্পাদক লিও অপসিন মাহমূদ, লিও মো. ফাহাদ জিসান, লিও জীবন মাধব্বর। কমিটির বাকি সদস্যরা হলেন লিও তাহমিনা আহমেদ, লিও সংলাপ বাড়ল, লিও বদরুজ্জামান মাতব্বর,লিও এসএন ফারিহা জান্নাত, লিও সজিবুর হোসাইন।
প্রসঙ্গত, লায়ন্স ইন্টারন্যাশনালের যুব সংগঠনের নাম হলো লিও ক্লাব। লিও শব্দের অর্থ হলো নেতৃত্ব, দক্ষতা, সুযোগ। তরুণদের সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নেতৃত্ব বিকাশে সহযোগিতা করতে লিও ক্লাব করা হয়ে থাকে। লিও ক্লাব লায়ন্স ক্লাবের ফান্ডের ওপর নির্ভরশীল। লিও ক্লাবের সদস্যরা লিও নামে পরিচিত হয়। তারা সমাজে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, দারিদ্র্য বিমোচন, আত্মোন্নয়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে কাজ করে থাকে। লিওরা ফান্ড সংগ্রহ প্রজেক্টের মাধ্যমে ফান্ড সংগ্রহ করতে পারে।