সোমবার (৯ জানুয়ারি) এ বিষয়ে পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন নজরে নিয়ে বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের হাইকোর্ট বেঞ্চ মৌখিকভাবে এ আদেশ দেন।
প্রতিবেদনটি আদালতের নজরে আনেন দুদকের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশিদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আন্না খানম কলি।
২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসেবে নিয়োগ পান প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। এ সময়ের মধ্যে নানা অভিযোগ আর বিতর্কের মুখে পড়লেও দফায় দফায় ওয়াসার এমডি পদে নিয়োগ পেয়েছেন তিনি।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে ১৪ বাড়ি এবং অর্থ পাচারকারী হিসেবে তাকসিমের নাম আন্তর্জাতিক গোয়েন্দা সংস্থার তালিকায় আসায় সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে দুদকে দুটি অভিযোগ জমা পড়ে। অভিযোগে যুক্তরাষ্ট্রে তাকসিমের কিছু বাড়ির সুনির্দিষ্ট ঠিকানা, ছবি, কোন বাড়ি কখন, কত টাকায় কেনা তা উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া তাকসিমের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স এজেন্সির (সিআইএ) গভর্নমেন্ট ওয়াচ নোটিশের একটি কপিও অভিযোগের সঙ্গে দেওয়া হয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম