বৃহস্পতিবার (২০ আগস্ট) এনবিআরের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা সৈয়দ এ মু’মেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে বুধবার (১৯ আগস্ট) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের মহাপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত চিঠির ইস্যু করা হয়।
এনবিআরের সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের পরিচালক মো. শাব্বির আহমদের নেতৃত্বে সাত সদস্যের টিমের অন্য সদস্যরা হলেন- বৃহৎ করদাতা ইউনিটের যুগ্ম কর কমিশনার দুলাল চন্দ্র পান্ডে, সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেলের উপ-পরিচালক ওয়াকিল আহমদ, উপ-পরিচালক মিজ সুলতানা হাবীব, এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব মো. মনিরুজ্জামান, কর অঞ্চল-২ এর সহকারী কর কমিশনার মো. জোনায়েদ হোসেন ও নারায়ণগঞ্জ কর অঞ্চলের সহকারী কর কমিশনার মিজ ফারহাত তাসমীম।
টাস্কফোর্সের কাজ হলো- বাংলাদেশে নিবন্ধিত যেসব কোম্পানি টিআইএন গ্রহণ বা আয়কর রিটার্ন দাখিল করছে না সেসব কোম্পানি চিহ্নিতকরণ, তালিকা প্রণয়ন এবং মাঠ পর্যায়ের দফতরের সাথে সমন্বয় করে সব কোম্পানিকে আয়করের আওতায় আনার কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ, জাল অডিট রিপোর্ট দাখিল রোধকল্পে প্রয়োজনীয় কর্মপন্থা প্রণয়ন, কোম্পানি করদাতাদের কর নিবন্ধন, রিটার্ন দাখিল এবং অথেনটিক অডিট রিপোর্ট দাখিল নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা থাকলে তা চিহ্নিত করা এবং সমাধানের বিষয়ে মতামত ও সুপারিশ প্রদান, কোম্পানির টিআইএন গ্রহণ ও রিটার্ন দাখিল নিশ্চিতকরণে এবং কর বিভাগের কাছে জাল অডিট রিপোর্ট দাখিল বন্ধে যেসব কার্যক্রম গৃহীত হচ্ছে তা অগ্রগতি মনিটর করে রিপোর্ট প্রদান।
টাস্কফোর্স যৌথ মূলধন কোম্পানি ফার্মসমূহের পরিদফতরের সাথে যোগাযোগ করে কোম্পানি কারদাতার প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করবে এবং আইসিএবির সাথে যোগাযোগ করে জাল অডিট রিপোর্ট দাখিল বন্ধের কর্মপন্থা প্রণয়ন করবে।