যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টর এক বিবৃতিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়ে ব্লিংকেন বলেন, আপনারা যখন নিজেদের স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করছেন, তখন আমরা বাংলাদেশের নানা অর্জনে গর্ববোধ করছি। গর্ব করার অনেক কারণ রয়েছে।
‘গণহত্যা থেকে বাঁচতে দেশ ছেড়ে আসা রোহিঙ্গাদের উদারভাবে স্বাগত জানিয়ে বাংলাদেশ মানবিক অঙ্গীকার প্রদর্শন করেছে। তাছাড়া বিভিন্ন ইস্যুতে আমাদের সহযোগিতার কারণে ওয়াশিংটন-ঢাকার মধ্যকার সম্পর্ক আরও বেশি শক্তিশালী হয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব ও গত পাঁচ দশকের অর্জিত সব অর্জনে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত।’
তিনি বলেন, করোনার বিরুদ্ধে লড়াই, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও একটি মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রচারে আমরা একসঙ্গে সত্যিকারের অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে আপনাদের সঙ্গে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
‘জলবায়ু সংকটে অভিযোজন কৌশল প্রণয়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদারে নেতৃত্ব দেখিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ তার বিশাল সম্ভাবনা অর্জন করবে।’