অনুষ্ঠানে আসন্ন এএমএল চ্যালেঞ্জগুলো দৃঢ়ভাবে মোকাবেলা এবং আর্থিক অপরাধ দমনে করণীয় সম্পর্কে প্রয়োজনীয় ধারণা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে উন্নয়ন খাত সংস্থা ও তাদের কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে আলোকপাত করা হয়। সেখানে প্রশিক্ষকরা অপরাধমূলক অর্থনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে লড়তে ও প্রতিকূল অবস্থা প্রশমিত করতে আন্তর্জাতিক পন্থা অবলম্বন করে কীভাবে সংস্থাগুলো জালিয়াতি, অর্থ-পাচার বিরোধী এবং সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন থামাতে করণীয় সম্পর্কে পরামর্শ প্রদান করা হয়৷
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, হেড অব ক্লায়েন্ট কভারেজ, কর্পোরেট, কমার্শিয়াল অ্যান্ড
ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং এনামুল হক বলেন, “আর্থিক অপরাধের বিরুদ্ধে লড়তে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড সর্বদা প্রস্তুত। মানি লন্ডারিংয়ের নেতিবাচক প্রভাবগুলো মোকাবেলায় সল্যুশন তৈরি করতে ও সম্মিলিত জ্ঞানের ভিত্তি বাড়াতে আমরা
বিভিন্ন শিল্পজুড়ে অংশীদারদের সাথে কাজ করছি। আর্থিক অপরাধের ঝুঁকি হ্রাসে ক্লায়েন্টদের সাথে দেশের কর আইন ও নীতিমালা বিষয়ে সচেতনতা গড়ে তুলতে আমরা আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এমন প্রশিক্ষণ পর্ব আয়োজনের মাধ্যমে আমরা বৃহত্তর অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও ন্যায্যতা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে পারবো বলে আমার বিশ্বাস।”
দীর্ঘ ১১৮ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে নিরবচ্ছিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করা স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকই দেশের একমাত্র বহুজাতিক ব্যাংক। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক জাতির কল্যাণে, অর্থনৈতিক বৈষম্য দূরীকরণে, এবং পরিবেশ রক্ষার মাধ্যমে দেশের বাণিজ্য ও উন্নয়ন যাত্রার দীর্ঘস্থায়ী গর্বিত অংশীদার। টেকসই ও সমতার আদর্শকে কেন্দ্রে রেখে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের জন্য ব্যাংকটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশের সমৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখার অংশ হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ২০২২ সালে ২৫টিরও বেশি আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।
অর্থসংবাদ/এসএম