ঈদের শুভেচ্ছায় বলুন ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম’

ঈদের শুভেচ্ছায় বলুন ‘তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম’
ঈদ মুসলমানের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। ঈদুল আজহার তারিখ নির্ধারিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় শুরু হয়। বিশেষ করে ঈদের দিন পরস্পর দেখা-সাক্ষাতের সময় এক মুমিন আরেক মুমিনের সঙ্গে এক মুসলমানের সঙ্গে আরেক মুসলমানের কল্যাণকর ভাব-বিনিময় করেন। এ ভাব-বিনিময়ের ভাষা বা দোয়াটি কী?

পরস্পরের দেখা-সাক্ষাতে শুভেচ্ছা বিনিময়ে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ দোয়াটি শিক্ষিয়েছেন। হাদিসে এসেছে, রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও তাঁর সাহাবাগণ ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়ে একে অপরকে বলতেন-

تَقَبَّلَ اللهُ مِنَّا وَ مِنْكُمْ

উচ্চারণ : ‘তাক্বাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।

অর্থ : ‘আল্লাহ তাআলা আমাদের ও আপনার নেকা আমল তথা ভাল কাজগুলো কবুল করুন।’

জিলহজ মাসের ১০ তারিখ সন্ধ্যা থেকেই এক মুসলমান অপর মুসলমানের সঙ্গে দেখা হলেই পরস্পরের নেক আমল ও কোরবানি কবুলের এ দোয়ার মাধ্যমে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। এতে আল্লাহ তাআলা এক মুমিন মুসলমানের জন্য অপর মুমিন মুসলমানের দোয়াকে কবুল করবেন। কোরবানি কবুল করবেন।

আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে এ দোয়ার মাধ্যমে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা বিনিময়ের মাধ্যমে পরস্পরের কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করর তাওফিক দান করুন। আমিন।

অর্থসংবাদ/এসএম

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

যানবাহনে চলাচলের তাসবিহ ও দোয়া পড়ার নিয়ম
জুমার জন্য যে ৪ কাজ জরুরি
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি ড. শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ
চাঁদ দেখা গেছে, রবিউস সানি মাস শুরু বুধবার
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনে বর্ণাঢ্য জাতীয় কর্মসূচি
মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা কি মাকরুহ?
জুমার দিনের ১০ আমল
হজ ও ওমরাহ নিয়ে বিশাল সুখবর
জোহর-আসর নামাজের কেরাত আস্তে পড়তে হয় কেন?