বৃহস্পতিবার (২৫ মে) সকাল ৯ টা ১৫ মিনিটে নাফনদী হয়ে বাংলাদেশের টেকনাফ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটিঘাটে পৌঁছলে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে তাদের স্বাগত জানান অতিরিক্ত শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শামসুদ্দৌজা। পরে সেখান থেকে প্রতিনিধিদল যান টেকনাফ কেরুনতলী প্রত্যাবাসন ঘাটে। সেখানে রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বলবেন তারা। প্রতিনিধি দলে রয়েছেন ১৪ জন। তারা কেরুনতলী প্রত্যাবাসন ঘাটে দুইদিন কথা বলবেন রোহিঙ্গাদের সাথে৷ পরে শুক্রবার বিকেলে তাদের মিয়ানমার ফেরত যাওয়ার কথা রয়েছে। কেরুনতলী ঘাটে ইতোমধ্যে বেশকিছু রোহিঙ্গাকে নিয়ে আসা হয়েছে।
এর আগে গত ১৫ মার্চ প্রত্যাবাসন ইস্যুতে চার শতাধিক রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই-বাছাই করার জন্য এসেছিলেন। এরপর গত চলতি গেলো ৫ মে ২০ জন রোহিঙ্গাসহ ২৭ সদস্যের প্রতিনিধি দল মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের পরিবেশ দেখতে গিয়েছিলেন। ফিরে এসে বাংলাদেশ সরকারের প্রতিনিধিরা প্রত্যাবাসনের পরিবেশ নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও রোহিঙ্গারা অসন্তোষ প্রকাশ করেছিলেন।
তবে আশা করা হচ্ছে শিগগিরই ১ হাজারের বেশি রোহিঙ্গাকে দিয়ে প্রত্যাবাসন শুরু হতে পারে।