দুই দেশের মধ্যে এই প্রথম কোনো রাজনৈতিক সংলাপে বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। ইতালির পক্ষে ছিলেন রিকার্ডো গুয়ারিগলা। সংলাপের আগে এই দুই কূটনীতিক একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
ইতালি জানিয়েছে, ফ্লুসি ডিক্রির আওতায় মৌসুমি ও অ-মৌসুমি কাজে বাংলাদেশ থেকে ৪৬ শতাংশ শ্রমশক্তি আসছে এবং তা সন্তোষজনক।
বৈঠকে দুই পক্ষই বাণিজ্য, বিনিয়োগ, বাংলাদেশের পোশাক খাতে প্রযুক্তির ব্যবহার, প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা, কৃষি, অভিবাসন ও নাগরিকদের চলাচলসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরও গভীর করার ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন। এছাড়া অবৈধ অভিবাসন নিয়ন্ত্রণের কথাও বলেন তারা।
মিয়ানমারের নিপীড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে ইতালি। পাশাপাশি তাদের জন্য মানবিক সহায়তা এবং নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও স্বেচ্ছাপ্রত্যাবাসনে সহযোগিতারও নিশ্চিয়তা দিয়েছে রোম।
এছাড়া ভারত মহাসাগরীয় অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করার আগ্রহ জানিয়েছে ইউরোপের দেশটি।
অর্থসংবাদ/এসইউ