তথ্য মতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত সময়ে বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ ২৩ দশমিক ২০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে লাইফ ইন্স্যুরেন্স।
বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ রিটার্ন দেয়ার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে আছে ভ্রমণ ও অবকাশ খাত। এ খাতের বিনিয়োগকারীরা গত ৬ মাসে ১৬ দশমিক ৭০ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছে। তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে সিমেন্ট খাত। এ খাতের বিনিয়োগকারীরা বছরের প্রথম ৬ মাসে রিটার্ন পেয়েছে ১৫ দশমিক ৫০ শতাংশ।
খাদ্য ও আনুষাঙ্গিক খাতের বিনিয়োগকারীরা জুন পর্যন্ত ১১ দশমিক ৪০ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছে। সাধারণ বিমা খাত রিটার্ন দিয়েছে ৯ দশমিক ৩০ শতাংশ। আইটি খাতের বিনিয়োগকারীরা এ সময়ে ৯ দশমিক ২০ শতাংশ রিটার্ন পেয়েছে। চামড়া খাতের বিনিয়োগকারীদের রিটার্নের পরিমাণ ছিল ৯ দশমিক ১০ শতাংশ।
গ্রিন ডেল্টা ড্রাগন অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের তথ্য বলছে, সেবা ও আবাসন খাত বিনিয়োগকারীদের বছরের প্রথম ৬ মাসে ৮ দশমিক ১০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে। একই সময়ে ব্যাংক খাতের রিটার্নের পরিমাণ ছিল ৬ দশমিক ৩০ শতাংশ। আর টেলিকমিউনেকশন খাতের কোম্পানিগুলো বিনিয়োগকারীদের ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ রিটার্ন দিয়েছে।
এছাড়াও পেপার ও প্রিন্টিং খাত ৫ দশমিক ৭০ শতাংশ, বিবিধ খাত ৫ দশমিক ১০ শতাংশ, পাট খাত ২ দশমিক ৪০ শতাংশ, প্রকৌশল খাত ২ দশমিক ১০ শতাংশ, বস্ত্র খাত ১ দশমিক ৫০ শতাংশ এবং জ্বালানি খাত বিনিয়োগকারীদের ০ দশমিক ৯০ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন দিয়েছে।
অপরদিকে বছরের প্রথম ৬ মাসে বিনিয়োগকারীদের হতাশ করেছে চার খাতের প্রতিষ্ঠান। খাতগুলো হচ্ছে- আর্থিক প্রতিষ্ঠান, সিরামিকস, ওষুধ ও রসায়ন এবং মিউচুয়াল ফান্ড। এই চার খাতের বিনিয়োগকারীরা গেল ৬ মাসে রিটার্ন পাননি।