মঙ্গলবার (১ আগস্ট) রাজধানীর এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য মন্ত্রী এসব কথা বলেন। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) এর সাপোর্ট টু সাস্টেইনেবল গ্রাজুয়েশন প্রকল্প (এসএসজিপি) ‘ফিশারিজ সাবসিটিজ ইন দ্যা কনটেক্সট অব এলডিসি গ্রাজুয়েশন অ্যান্ড ওয়ে ফরোয়ার্ড’ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করে।
মৎস্য খাতের জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের ব্যাপারে কর্মশালায় আনা প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রী বলেন, মৎস্য খাত সংশ্লিষ্ট সকলে যদি এ ব্যাপারে সম্মিলিতভাবে আবেদন করেন, সরকার এই ক্ষেত্রে ভূমি অধিগ্রহণসহ প্রয়োজনীয় সকল সহযোগিতা প্রদান করবে। তবে এ ধরনের অর্থনৈতিক অঞ্চলের সাফল্য নির্ভর করে, বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের স্বতঃস্ফূর্ত বিনিয়োগের উপর।
তিনি বলেন, সরকার গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণ উৎসাহিতকরণের জন্য প্রকল্প হাতে নিয়েছে। মৎস্য সম্পদের টেকসই উন্নয়নে মাছের মাত্রাতিরিক্ত আহরণ নিরুৎসাহিতকরণের জন্য সরকার কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।
কর্মশালায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সচিব ড. নাহিদ রশীদ, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি-এর প্রেসিডেন্ট ব্যারিস্টার মো. সামির সাত্তার এবং বাংলাদেশ ফ্রজেন ফুড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট কাজী বেলায়েত হোসেন। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন ইআরডি সচিব মিজ শরিফা খান।