ড্যারিল মন্ট ভেলভিউর বারবারস হিল হাইস্কুলে ঘটেছে এই ঘটনা। স্কুল কর্তৃপক্ষের ভাষ্য, ড্যারিলের ছোট ছোট বেনি বাঁধা চুল তার চোখের নিচে, কানের নিচে এসে পড়ে, যা তাদের প্রতিষ্ঠানের পোশাকবিধির লঙ্ঘন। তবে ভিন্নমত পোষণ করেছেন ওই শিক্ষার্থীর মা দারেশা জর্জ।
চুলের কারণে ড্যারিল গত ৩১ আগস্ট স্কুল থেকে প্রথম সাময়িক বরখাস্ত হয়। শাস্তির কথা শুনে সে কান্না করে। তার মা দারেশা বলেন, একটি ছোট্ট ঘরে বেঞ্চে আট ঘণ্টা বসে থাকতে হয়। এটি খুবই অস্বস্তিকর। প্রতিদিন সে বাড়িতে এসে বলে, দীর্ঘ সময় টুলে বসে থাকার কারণে তার পিঠে খুব ব্যথা হয়।’
দারেশা বলেন, ‘আমাদের পরিবারে সব পুরুষের চুলই ড্রেডলকস স্টাইলে রাখা। এই স্টাইল আমাদের পূর্বসুরিদের কাছ থেকেই এসেছে। ঐতিহ্য ও ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে ওই চুলের স্টাইলের গুরুত্ব অনেক। আমাদের শক্তির জায়গা এই চুল। এটি আমাদের শিকড়।’
দারেশা জর্জ বলেন, ড্যারিল স্কুলে গেলে তার সব চুল একসঙ্গে ওপরের দিকে বেঁধে রাখে। এতে কীভাবে পোশাকবিধির লঙ্ঘন হলো, তা দারিশা বুঝতে পারছেন না।
অর্থসংবাদ/এমআই