রানা মাহমুদুল হাসান কাকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সেক্রেটারি বলেন, পাকিস্তানি ভিক্ষুকরা জিয়ারতের কথা বলে ইরাক ও সৌদি আরবে ভ্রমণ করে। বেশিরভাগ মানুষ ওমরাহ ভিসায় সৌদিতে যান এবং ভিক্ষাবৃত্তির সঙ্গে যুক্ত হন। খবর জিও নিউজের।
মক্কার গ্র্যান্ড মসজিদে গ্রেপ্তার হওয়া পকেটমারদের অধিকাংশই পাকিস্তানি নাগরিক উল্লেখ করে জিশান খানজাদা বলেন, ইরাক এবং সৌদির রাষ্ট্রদূতরা অভিযোগ করেছেন পাকিস্তানি ভিক্ষুকদের কারণে তাদের কারাগারের সুযোগ-সুবিধায় প্রভাব পড়ছে। বিষয়টি এখন মানবপাচার শ্রেণিতে পড়ছে।