ভারত রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পাঁচ দিন পর এই পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। যদিও এই পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল এক মাস আগে।
চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে পাকিস্তান থেকে প্রথম পেঁয়াজ আমদানি হয় গত ১৩ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশে পেঁয়াজ আমদানির অন্যতম বড় উৎস ভারত পেঁয়াজের ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য টনপ্রতি ৮০০ ডলারে উন্নীত করার পরই বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বাড়তে থাকে। আজকের চালানসহ ২৮টি চালানে পাকিস্তান থেকে মোট আমদানি হয় ১ হাজার ৪৮০ টন পেঁয়াজ।
পাকিস্তান ছাড়া পেঁয়াজ আমদানি হচ্ছে চীন থেকেও। চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত চীন থেকে আমদানি হয়েছে ১ হাজার ৮৯১ টন পেঁয়াজ। সব মিলিয়ে বিকল্প দেশ থেকে এ পর্যন্ত আমদানি হয়েছে ৩ হাজার ৩৭১ টন।
৭ ডিসেম্বর ভারত পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয়। এরপরই রাতারাতি দেশের বাজারে পেঁয়াজের দাম বেড়ে যায়। তবে প্রশাসনের অভিযান ও দেশীয় পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়ায় বাজারে দাম কমতে শুরু করেছে পেঁয়াজের।
অর্থসংবাদ/এমআই