ডিএসইর সাপ্তাহিক বাজার পরযালোচনা করলে এ তথ্য পাওয়া যায়।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছে ৯৯০ কোটি ৫৭ লাখ ১৩ হাজার ৪৭২ টাকার। আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৮৪৮ কোটি ১৫ লাখ ৮৪ হাজার ২৮৮ টাকার। এই হিসাবে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ১৬.৭৯ শতাংশ।
এদিকে গত সপ্তাহে ডিএসইতে মোট ৪ কর্মদিবস লেনদেন হয়েছে। এই সময়ে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা কমেছে। গেল সপ্তাহে ডিএসইতে ৩ হাজার ৯৬২ কোটি ২৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। আগের সপ্তাহে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ২৪০ কোটি ৭৯ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার। অর্থাৎ সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ২৭৮ কোটি ৫০ লাখ ৬৭ হাজার টাকার বা ৬ দশমিক ৫৭ শতাংশ।
সপ্তাহ শেষে ডিএসইর প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স এর অবস্থান দাঁড়ায় ৪ হাজার ৮৪৬ দশমিক ১০ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে সূচকটির অবস্থান ছিল ৪ হাজার ৯১৪ দশমিক ০৪ পয়েন্টে। সপ্তাহের ব্যবধানে সূচক কমেছে ৬৭ দশমিক ৯৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।
ডিএসইর সেরা ৩০ কোম্পানির সূচক ডিএসই-৩০ এক সপ্তাহের ব্যবধানে ১ হাজার ৬৯২ দশমিক ৪৪ পয়েন্ট থেকে ১ হাজার ৬৮০ দশমিক ১৩ পয়েন্টে উঠে আসে।
আর ডিএসই শরীয়াহ সূচক ডিএসইএস এক হাজার ১১৪ পয়েন্ট থেকে বেড়ে হয়েছে এক হাজার ৯৮ দশমিক ৮০ পয়েন্ট।
আলোচিত সপ্তাহে ডিএসইতে ৩৬৪টি কোম্পানির শেয়ার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৬টির বা ২৯ দশমিক ১২ শতাংশ কোম্পানির। আর ৫৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ বা ২১০টি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। এ সময়ে ৪৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত।