হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু আগামীকাল

হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু আগামীকাল

শুরু হয়েছে চলতি বছরের হজ মৌসুম। এবার পুরো বিশ্বের ১৮০টির বেশি দেশের প্রায় ২০ লাখ মানুষ হজ পালন করবেন। হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে আগামীকাল শুক্রবার (১৪ জুন, স্থানীয় ৮ জিলহজ)।


এদিন মিনার উদ্দেশে যাত্রার মধ্য দিয়ে হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু করবেন হজযাত্রীরা। মিনায় অবস্থান করা সুন্নত।


এরপর আরাফার ময়দান, মুজদালিফা, মিনায় কঙ্কর নিক্ষেপ, মাথা মুণ্ডন, সাফা-মারওয়া সায়ী, তাওয়াফ, দমে শোকর আদায়ের মাধ্যমে মঙ্গলবার (১৮ জুন, ১২ জিলহজ) শেষ হবে পাঁচদিনের হজের কার্যক্রম।


শুক্রবার থেকে হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হলেও অনেক হজযাত্রীকে বৃহস্পতিবার রাতেই তাঁবুর শহর মিনায় নেওয়া শুরু করবেন মুয়াল্লিমরা। এশার নামাজের পর মক্কার নিজ নিজ আবাসন থেকে ইহরামের কাপড় পরে মিনার উদ্দেশে রওনা হবেন হাজিরা।

মিনায় পৌঁছে হাজিরা ফজর থেকে শুরু করে এশা অর্থাৎ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবেন নিজ নিজ তাঁবুতে।


এরপর ৯ জিলহজ সকাল থেকে হাজিগণ আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত হতে শুরু করে। ৯ জিলহজ দুপুর থেকে সুর্যাস্তের আগ পর্যন্ত আরাফার ময়দানে অবস্থান করাই হলো হজের মূল ফরজ আমল। এদিনকেই বলা হয় হজের দিন। এ দিনের নাম ইয়াওমুল আরাফা।


এরপর আরাফার ময়দান থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার দূরে মুজদালিফায় রাত যাপন ও পাথর সংগ্রহ করবেন তারা। ১০ জিলহজ ফজরের নামাজ আদায় করে মুজদালিফা থেকে আবার মিনায় ফিরবেন তারা। মিনায় বড় শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ, কোরবানি ও মাথা মুণ্ডন বা চুল ছেঁটে মক্কায় পবিত্র কাবা শরিফ তাওয়াফ ও সায়ী করবেন। তাওয়াফ শেষে মিনায় ফিরে ১১ ও ১২ জিলহজ অবস্থান ও প্রতিদিন তিনটি শয়তানকে পাথর নিক্ষেপ করবেন।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

যানবাহনে চলাচলের তাসবিহ ও দোয়া পড়ার নিয়ম
জুমার জন্য যে ৪ কাজ জরুরি
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি ড. শায়খ সালেহ বিন হুমাইদ
চাঁদ দেখা গেছে, রবিউস সানি মাস শুরু বুধবার
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ
ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপনে বর্ণাঢ্য জাতীয় কর্মসূচি
মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা কি মাকরুহ?
জুমার দিনের ১০ আমল
হজ ও ওমরাহ নিয়ে বিশাল সুখবর
জোহর-আসর নামাজের কেরাত আস্তে পড়তে হয় কেন?