তাদের মধ্যে বৈধ পাসপোর্টের মাধ্যমে ফিরেছেন ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪০৪ জন এবং আউটপাসের মাধ্যমে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৭৮১ জন।
প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, ফিরে আসা শ্রমিকদের অধিকাংশই বিভিন্ন মেয়াদে কারাভোগ করেছেন প্রবাসে। এছাড়া, করোনাভাইরাস সংক্রমণের কারণে কাজ না থাকা, চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়া, প্রতারিত হওয়া এবং ভিসার মেয়াদ শেষ বা আকামা (কাজের অনুমতি) না থাকাসহ বিভিন্ন কারণে ফেরত আসতে হয়েছে তাদের।
এদের মধ্যে অনেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে ফিরে যেতে পারবেন জানালেও সিংহভাগেরই ফিরে যাওয়া অনিশ্চিত।
মন্ত্রণালয় সূত্র আরও জানায়, উল্লেখিত সময়ের মধ্যে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) থেকে সবচেয়ে বেশি ফিরেছেন প্রবাসী কর্মীরা। এই দুটি দেশ থেকে ফিরে এসেছেন ১ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৫ জন (৫৪ দশমিক ৬৭ শতাংশ)। প্রতিদিনই এ সংখ্যা বেড়ে চলেছে।
১ এপ্রিল থেকে ১১ নভেম্বর পর্যন্ত প্রবাসী কর্মীদের হালনাগাদ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, নির্দিষ্ট ২৮টিসহ অন্যান্য দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক ৭৬ হাজার ৯২২ কর্মী সৌদি আরব থেকে ফিরেছেন (পুরুষ ৬৩ হাজার ৬৫ জন ও নারী ১৩ হাজার ২৭০ জন)।
সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে ৭১ হাজার ৯০৩ জন (পুরুষ ৬৫ হাজার ৬৮৯ জন ও নারী ৬ হাজার ২১৪ জন) ফেরত আসেন।
অর্থসংবাদ/ এমএস