অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ফাইজার এবং মডার্নার ভ্যাকসিনে ৯৫ ভাগ কার্যকারিতার প্রমাণ পাওয়া গেছে।
ইতোমধ্যে তৃতীয় ধাপের ট্রায়ালের প্রাথমিক ফলে দেখা গেছে, ফাইজার-বায়োএনটেক, রাশয়ার স্পুটনিক এবং মডার্নার তৈরি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা ৯০ শতাংশের বেশি। এর মধ্যে একটি অর্থাৎ ফাইজার-বায়োএনটেকের তৈরি ভ্যাকসিনটি ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ৯৪ শতাংশ কার্যকর বলে জানানো হয়েছে।
সেই হিসেবে অক্সফোর্ডের কার্যকারিতা অন্যসব ভ্যাকসিনের চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। তবে অন্যান্য ভ্যাকসিনের চেয়ে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিনের দাম অনেকটাই সস্তা হবে এবং এটি বিশ্বের যে কোনো স্থানে সংরক্ষণ করাও বেশ সহজ। তাই এদিক দিয়ে বলা যায়, অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন নিয়ে তেমন একটা ঝক্কি-ঝামেলা পোহাতে হবে না।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পেলে মহামারি নিয়ন্ত্রণে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। তাছাড়া সঠিকভাবে এই ভ্যাকসিনের ডোজ প্রদান করা গেলে তা শরীরে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সক্ষম বলেও জানানো হয়েছে।
অর্থসংবাদ/ এমএস/ ১৫: ০২/ ১১: ২৩: ২০২০