রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ বলেন, আশির দশকে আমরা বাজারে যাওয়ার সময় সঙ্গে ঝুড়ি নিয়ে যেতাম। এখন সবাই খালি হাতে বাজারে যায়। পলিথিনে বাজার নিয়ে ফিরে আসেন। আমরা সরিষার তেলে জন্য ও কেরসিনের জন্য একটি করে শিশি নিয়ে যেতাম। এখন আধুনিকতার নামে আমরা খালি হাতে গিয়ে পলিথিনে বাজার নিয়ে আসছি। ভবিষ্যতে এর পরিনাম ভয়াবহ হবে। পলিথিন ও প্লাস্টিকের বোতল রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করা উচিত।
সমাবর্তনের গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশ্যে রাষ্ট্রপতি বলেন, তোমরা ও তোমাদের বন্ধু-বান্ধবী এবং পরিবার-পরিজনদের পলিথিন পরিহার করতে বলবে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষ যাতে এগুলো পরিহার করে এজন্য তোমাদের একটি ভূমিকা রাখতে হবে। গ্র্যাজুয়েটদের সামাজিকভাবে পলিথিন ও প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
সমাবর্তনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এছাড়া আরও বক্তব্য দেন ইমেরিটাস প্রফেসর ড. এ কে আজাদ চৌধুরী ও স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. হারুনর রশীদ।
দ্বিতীয় সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন অনুষদের মোট ৬৩ জনকে চ্যান্সেলর গোল্ড মেডেল দেওয়া হয়।