বুধবার(৯ ডিসেম্বর ) সকাল ১০ টায় ঢাকায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এই পদক প্রদান করেন।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে অনলাইনে এ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
পদকপ্রাপ্ত অন্য চারজন নারী হলেন, পেশাগত উন্নয়নের মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়নের ক্ষেত্রে কর্ণেল (ডা.) নাজমা বেগম, এসপিপি, এমপিএইচ, নারীর আর্থ সামাজিক উন্নয়নের ক্ষেত্রে মঞ্জুলিকা চাকমা, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণের ক্ষেত্রে বেগম মুশতারী শফি (বীর মুক্তিযোদ্ধা) এবং নারী অধিকারের অবদানের ক্ষেত্রে বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদা আক্তার।
'নারী শিক্ষা, নারী অধিকার, নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণ এবং পল্লী উন্নয়নে' অবদানের সর্বোচ্চ স্বীকৃতিস্বরুপ প্রতিবছর পাঁচজন নারীকে 'বেগম রোকেয়া পদক' প্রদান করা হয়।
প্রতিবছর ৯ ডিসেম্বর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যেগে দেশব্যাপি 'বেগম রোকেয়া দিবস' উদযাপন ও 'বেগম রোকেয়া পদক' প্রদান করা হয়ে থাকে।
এ পদক প্রাপ্তিতে চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার পরম করুণাময় সৃস্টিকর্তার দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। এ পদকের জন্য মনোনীত করায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একইসাথে মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দকে কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
চবি উপাচার্যের এ পদক প্রাাপ্তিতে চবি শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি এবং কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বাণীতে প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ মাননীয় উপাচার্যের সুস্বাস্থ্য, দীর্ঘায়ু এবং উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করেন।