প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে দেওয়া ঋণের ৩৫টি শর্তের মধ্যে চলতি বছরের জন্য নির্ধারিত ৬টি শর্ত সন্তোষজনকভাবে সম্পন্ন করায় এ ঋণ অর্থ ছাড় করা হয়। করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশে চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে এটি সর্বোচ্চ ঋণ ছাড়।
সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে ৮টি ক্ষেত্রে ৩৫ টি ফলাফল অর্জনের প্রেক্ষিতে ৫১০ ইউএস মিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়ার বিষয়ে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এর মধ্যে এ বছরের জন্য নির্ধারিত ৬টি শর্তের ফলাফল সন্তোষজনক হওয়ায় এই ৬২ মিলিয়ন ইউএস ডলার ছাড় করা হয়।
গত ১৩ ডিসেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব বরাবর এ সংক্রান্ত চিঠি দেয় বিশ্বব্যাংক। অর্জিত ফলাফল বিশ্বব্যাংক নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় যাচাই করে এবং অর্জিত ফলাফলে তারা সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।