রবির চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ৯৫ মিলিয়ন ডলারের অর্থ সহায়তার জন্য আইএফসির সাথে আলোচনা হয়েছে। চলতি মাস ডিসেম্বরের মধ্যেই এ অর্থ ছাড় হবে বলে আশা করছি।
৭ বছরের জন্য এ অর্থ সহায়তা নেওয়া হচ্ছে জানালেও এই ঋণের সুদ হার জানাতে চাননি রবির কর্মকর্তারা।
এর আগেও ২০১৫ সালে ৯৯ মিলিয়ন ডলারের (সে সময়ে হিসাবে প্রায় ৭৭২ কোটি টাকা) অর্থ সহায়তা নিয়েছিল রবি।
২০১৫ সালের ঋণের বিষয়টি আগেই সমাধান হয়েছে বলে জানান সাহেদ আলম।
রবি ইতোমধ্যে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে প্রবেশ করেছে। গত ১০ ডিসেম্বর রবির প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়।
আইপিওর ৫১৫ কোটি ৭৭ লাখ ২৩ হাজার ৫৭৪ টাকা দিয়ে নেটওয়ার্ক পরিধি বাড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে রবির।
নতুন করে আরও অর্থের প্রয়োজন হচ্ছে কেন- এ বিষয়ে সাহেদ আলম বলেন, আইপিওর টাকায় কী করা হবে, এটি আগেই ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আধুনিক নেটওয়ার্ক তৈরি ও উন্নয়নে এ খাতে প্রচুর অর্থের প্রয়োজন হয়।
রবি কর্মর্তারা জানান, ২০২১ সাল নাগাদ দেশে ফাইভ জি সেবা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। এজন্য নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন এবং নতুন তরঙ্গ কেনায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে অপারেটরদের।