একই কারণে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে বিশ্বের আরও অনেক দেশ ইতিমধ্যে ফ্লাইট চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেন, ভাইরাস রূপান্তরের ব্যতিক্রমী প্রকৃতি ও তার সম্ভাব্য প্রভাব মূল্যায়নের পরে চীন ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে।
ফ্লাইট চলাচলে এই নিষেধাজ্ঞার ফলে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত চীনা নাগরিকেরাও আকাশপথে তাঁদের দেশে ফিরতে পারবেন না।
চীন তার সীমান্তের অভ্যন্তরে করোনার বিস্তার নিয়ন্ত্রণে অনেকাংশে সক্ষম হয়েছে। তবে বাইরে থেকে দেশে করোনা আসার হুমকির বিষয়ে দেশটি সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থানে রয়েছে।
করোনার বিস্তার রোধে চীন ইতিমধ্যে দেশটিতে বাইরে থেকে প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর বিধি আরোপ করেছে। গত মাসে তারা কয়েকটি দেশ থেকে চীনে বিদেশি নাগরিকদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করে।
সম্প্রতি যুক্তরাজ্য সরকার করোনার নতুন ধরন সম্পর্কে তথ্য জানায়। গত শনিবার দেশটির পক্ষ থেকে বলা হয়, করোনার আগের ধরনের তুলনায় নতুন ধরনের সংক্রমণ ক্ষমতা ৭০ শতাংশ বেশি।
করোনার নতুন ধরন যুক্তরাজ্যের বাইরেও একাধিক দেশে ছড়িয়েছে। এ নিয়ে দেশে দেশে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। করোনার নতুন ধরন নিয়ে আলোচনা করতে সদস্যদের বৈঠক পর্যন্ত ডাকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।