গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান থেকে কমপক্ষে একটি একাডেমি ডিগ্রিধারী (ডিপ্লোমা, গ্রাজুয়েট, পোস্ট-গ্রাজুয়েট, ডক্টরেট, প্রভৃতি) বাংলাদেশি নাগরিকবৃন্দ এই অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চায়না অ্যালামনাই (অ্যাবকা) এর প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, চীনে অধ্যয়ন করা বাংলাদেশিদের আজীবন চীন অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি এবং নবায়ন করা, দু'টি ভ্রাতৃ প্রতিম দেশের জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ ও আন্তরিক সম্পর্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে নতুন ধারণায় সহযোগিতা, পেশাদারিত্ব এবং সেবামূলক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতুবন্ধন তৈরিতে অবদান রাখা।
উক্ত অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন যাত্রা শুরুর লক্ষ্যে গতকাল ৩০শে ডিসেম্বর বাংলাদেশ সময় দুপুরে পিএস সদস্যদের নিয়ে প্রায় দু'ঘন্টাব্যাপী একটি অনলাইন সভার আয়োজন করা হয়। সভায় পরিচালনা করেন বাংলাদেশ-চীন ইয়ুথ স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের (BCYSA) সভাপতি ও অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চায়না অ্যালামনাই (অ্যাবকা) এর যুগ্ন-আহ্বায়ক জনাব এ. এ. এম. মুজাহিদ এবং সভাপতিত্ব করেন অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ-চায়না অ্যালামনাই (অ্যাবকা) এর আহ্বায়ক ড. মোঃশাহাব উল হক।
উক্ত সভায় উপস্থিত ছিলেন ঢাকাস্থ চীনা দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (সাংস্কৃতিক বিভাগ) জুলিয়াই য়ুঝু সহ প্রেপারেটরি সেক্রেটারিয়েট প্যানেলের সদসবৃন্দ ড. মোঃ রাকিবুল হক, ড. মোঃ সফিকুল ইসলাম, ডাঃ মোঃ আবু কাওছার (স্বপন), ড. কে এম শফিকুল ইসলাম, ডাঃ নাজমুস সাকিব, মুহাম্মাদ জাকারিয়া, মোঃ বশীর উদ্দিন খান, মারুফ হাসান নাসিম, এ. বি. এম. হাসান, ইফতেখাইরুল হক ইমন, নুজহাত ফারহানা, কাজী রেজয়ান আহমেদ, ডাঃ জেরিন ইমাম প্রমুখ।