অর্থমন্ত্রী সিংগাপুর থেকে অনলাইনে সভায় যোগ দেন। আড়াই লাখ টন চালের মধ্যে দেড় লাখ টন ভারত থেকে সরকারি পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে আমদানি করা হবে। আর এক লাখ টন চাল আমদানিতে টেন্ডার আহ্বান করা হবে।
গত ৪ জানুয়ারি সরকারের গুদামে চালের মজুদ ছিল পাঁচ দশমিক ৩২ লাখ টন। রোববার খাদ্য মন্ত্রণালয় এক প্রজ্ঞাপনে শর্ত সাপেক্ষে ১০ আমদানিকারককে এক লাখ পাঁচ হাজার মেট্রিক টন চাল আমদানির অনুমতি দেয়।
কৃষকের স্বার্থ সংরক্ষণে গত বছর সরাসরি তাদের কাছ থেকে ধান ক্রয় এবং চাল আমদানি বন্ধের সুপারিশ করেছিল খাদ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি।
গত এক বছরে খাদ্য মজুদ অর্ধেক কমে যাওয়ায় তিন বছর পরে ৫০ হাজার টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ফুড প্ল্যানিং অ্যান্ড মনিটরিং ইউনিটের তথ্য অনুযায়ী, বোরো মৌসুমে ধান-চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন না হওয়া এবং চলমান মহামারি ও মহামারির মধ্যে কয়েক দফা বন্যার কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। ২০১৯ সালের ১ জুলাই সরকারের হাতে খাদ্য মজুদ ছিল ১৬ দশমিক ৭৪ লাখ টন। এক বছরে তা কমে ১১ দশমিক ৮৮ লাখ টনে দাঁড়ায়।