মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা বা ডাব্লিউএইচও এ তথ্য জানিয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার এ নতুন রূপ খুব দ্রুত ছড়ালেও এটি যে আরো মারাত্মক বা অন্য রোগের কারণ হবে তার কোনও প্রমাণ এখনো মেলেনি।
বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার ওই সাপ্তাহিক রিপোর্টে বলা হয়, ডিসেম্বরের ১৪ তারিখে প্রথম আবিস্কার হওয়া নতুন এই রূপ ৫০টি দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাওয়া গেছে। ইংল্যান্ডের এই ভেরিয়েন্টটি দেশটির প্রায় সব এলাকাগুলোতেই মিলেছে।
বিশ্বব্যাপী প্রতিদিনই মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। ইতোমধ্যে মারা গেছেন সাড়ে ১৯ লাখ ৬৮ হাজারের বেশি হাজার মানুষ। আক্রান্ত হয়েছেন নয় কোটির বেশি। এ ছাড়া, সুস্থ হয়েছেন প্রায় সাড়ে ছয় কোটি মানুষ। সূত্র সিএনএন।