তিনি আরো বলেন, প্রশাসনিক কার্যক্রমে তাঁদের মেধা, প্রজ্ঞা ও অভিজ্ঞতা দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন-অগ্রগতিতে তাঁরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। তাঁদের এ অবদান বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কৃতজ্ঞচিত্তে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ রাখবে।
রোববার (২৪ জানুয়ারি) দুপুর ১২টায় চবি ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ গ্যালারিতে শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে অবসর গ্রহণকারী শিক্ষকবৃন্দের সম্মাননা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
চবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর মো. এমদাদুল হক এর সভাপতিত্বে এবং অনুষ্ঠান উদযাপন কমিটির আহবায়ক সমিতির সদস্য ড. আদনান মান্নান এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম। অনুষ্ঠানে উপস্থিত অবসর গ্রহণকারী শিক্ষকবৃন্দ তাঁদের অনুভূতি ব্যক্ত করে বক্তব্য রাখেন।
সংবর্ধিত অবসর গ্রহণকারী শিক্ষকবৃন্দ হলেন- দর্শন বিভাগের প্রফেসর ড. মোজাফফর আহমদ চৌধুরী, বনবিদ্যা ও পরিবেশ বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, পদার্থবিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. সিরাজুল ইসলাম, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. শংকর লাল সাহা, রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. জামাল উদ্দীন আহমদ, দর্শন বিভাগের প্রফেসর ড. এম শফিকুল আলম, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফরিদ আহসান, একাউন্টিং বিভাগের প্রফেসর রণজিত কুমার চৌধুরী, ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রফেসর ড. জাহেদ হোছাইন সিকদার, গণিত বিভাগের প্রফেসর ড. নীল রতন ভট্টাচার্য্য, ফিশারিজ বিভাগের প্রফেসর ড. হোসেন জামাল এবং ইতিহাস বিভাগের প্রফেসর বকুল চন্দ্র চাকমা।
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অবসর গ্রহণকারী শিক্ষকদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন এবং সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন।