ইসলামী ব্যাংক-এর এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. সেলিম উদ্দিন বলেছেন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে টেকসই কৃষি ব্যবস্থার সম্প্রসারণে আধুনিক প্রযুক্তির সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ঠের দ্বিতীয় অভিষ্ঠ সম্পর্কে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের জরিপ অনুযায়ী কাঙ্খিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিশ্বের মতো বাংলাদেশকেও আরো কাজ করতে হবে।
সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত খাদ্য নিরাপত্তায় করণীয় বিষয়ে ‘এসডিজি-২ জিরো হাঙ্গার’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মো. সেলিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্ষুধামুক্তি অর্জনের যে ইন্ডিকেটরগুলো আছে তার ফলাফল তেমন আশানুরূপ নয়। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের শতকরা ৩০.৫০% ভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাজনিত সমস্যায় ভুগছে। এছাড়া সারাবিশ্বে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি খাদ্য নিরাপত্তাজনিত সমস্যায় আক্রান্ত। তবে শিশু মৃত্যুরোধ, অপুষ্টি হ্রাস, ক্ষুধা দারিদ্র্য মুক্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে ও দফতর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাবের সঞ্চালনায় ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কর্মসূচির সদস্য আশিক সায়েম। মুখ্য আলোচক ছিলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও পরিবেশবিদ প্রফেসর ড. এম. এ. গফুর।
প্যানেল আলোচক ছিলেন- পরিবেশবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসেন, বাংলাদেশ নন প্যাকার ফ্রোজেন ফিশ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুব রানা, অনলাইন কৃষি অ্যান্ড পল্লী ঋণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আনিসুল মোস্তফা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের সহকারী অধ্যাপক ড. শারিন শাহজাহান নওমি, পাকিস্তানের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের সিইও মুহাম্মদ ইবরার, নেপালের রিয়েল ফুড সিস্টেম প্র্রোগ্রামের অ্যাম্বেসেডর সাগর কৈরালা, ব্যাংকার মো. আব্দুল ফারুক ও সামাজিক সংগঠন কৃষকের বাজারের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, টেকসই উন্নয়ন অভিষ্ঠের দ্বিতীয় অভিষ্ঠ সম্পর্কে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংগঠনের জরিপ অনুযায়ী কাঙ্খিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বিশ্বের মতো বাংলাদেশকেও আরো কাজ করতে হবে।
সোমবার (০১ ফেব্রুয়ারি) এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম আয়োজিত খাদ্য নিরাপত্তায় করণীয় বিষয়ে ‘এসডিজি-২ জিরো হাঙ্গার’ শীর্ষক ওয়েবিনারে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মো. সেলিম উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ক্ষুধামুক্তি অর্জনের যে ইন্ডিকেটরগুলো আছে তার ফলাফল তেমন আশানুরূপ নয়। বিশ্ব খাদ্য সংস্থার ২০১৯ সালের পরিসংখ্যান মতে, বাংলাদেশের শতকরা ৩০.৫০% ভাগ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাজনিত সমস্যায় ভুগছে। এছাড়া সারাবিশ্বে শিশুরাই সবচেয়ে বেশি খাদ্য নিরাপত্তাজনিত সমস্যায় আক্রান্ত। তবে শিশু মৃত্যুরোধ, অপুষ্টি হ্রাস, ক্ষুধা দারিদ্র্য মুক্তি প্রভৃতি ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন➥ সোয়াককে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের অনুদান
আরও পড়ুন ➥ নতুন ঠিকানায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামি ব্যাংকের মাধবদী শাখা
ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে ও দফতর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাবের সঞ্চালনায় ওয়েবিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কর্মসূচির সদস্য আশিক সায়েম। মুখ্য আলোচক ছিলেন- চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও পরিবেশবিদ প্রফেসর ড. এম. এ. গফুর।
প্যানেল আলোচক ছিলেন- পরিবেশবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইদ্রিস আলী, কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসেন, বাংলাদেশ নন প্যাকার ফ্রোজেন ফিশ এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহ-সভাপতি মাহবুব রানা, অনলাইন কৃষি অ্যান্ড পল্লী ঋণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আনিসুল মোস্তফা, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের সহকারী অধ্যাপক ড. শারিন শাহজাহান নওমি, পাকিস্তানের কমিউনিটি ম্যানেজমেন্ট ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের সিইও মুহাম্মদ ইবরার, নেপালের রিয়েল ফুড সিস্টেম প্র্রোগ্রামের অ্যাম্বেসেডর সাগর কৈরালা, ব্যাংকার মো. আব্দুল ফারুক ও সামাজিক সংগঠন কৃষকের বাজারের সদস্য মো. তৌহিদুল ইসলাম।
