বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীন আখতারের মাধ্যমে তিনি শিক্ষামন্ত্রী বরাবর এ আবেদন জানান।
আবেদনপত্রে সিরাজ উদ দৌল্লাহ উল্লেখ করেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শিক্ষার্থী নিম্ন-মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র পরিবারের সন্তান। করোনা মহামারির কারণে অধিকাংশ অভিভাবক আর্থিক সংকটের সম্মুখীন। করোনার প্রভাব শিক্ষার্থীর ওপর সুস্পষ্ট। অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদনক্রমে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে স্থগিত পরীক্ষা শুরু হয়েছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব পরীক্ষাও শেষ পর্যায়ে। কিছু পরীক্ষা অসমাপ্ত রয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণা অনুসারে চলমান পরীক্ষা স্থগিত করা হয়।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন বিভিন্ন এলাকায় এবং চট্টগ্রাম শহরে বিভিন্ন এলাকায় নিজ খরচে ও ধার-দেনা করে ঘরভাড়া নিয়েছেন। পরীক্ষা স্থগিত করায় ছাত্র-ছাত্রীরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন এবং মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে।