ইউজিসি সূত্র জানায়, দেশের ৪৬টি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক সুবিধা পাচ্ছেন ১ লাখ ৩০ হাজার শিক্ষার্থী। করোনার কারণে এক বছর বন্ধ থাকায় এসব হলের অবকাঠামোর অনেক ক্ষতি হয়েছে। শিক্ষার্থীদের হলে ওঠানোর আগে তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হলের অবকাঠামোর সংস্কার করা হবে। এ জন্য কক্ষ পরিষ্কার ও রঙ করা, বাথরুম ও ডাইনিংয়ে নতুন বেসিন বসানো, হলের প্রবেশপথে জীবাণুনাশক টানেল বসানো, স্যানিটাইজ করার উপকরণ কেনাসহ বিভিন্ন কাজে বরাদ্দের টাকা কাজে লাগানো হবে।
ইউজিসির সচিব ফেরদৌস জামান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর জন্য দেড়শ’ কোটি টাকার চাহিদার বিপরীতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। এ টাকা ভাগ করে হল কর্তৃপক্ষকে বিতরণ করা হবে। শিক্ষার্থীর সংখ্যার অনুপাতে একেকটি হল অর্থ পাবে। অর্থপ্রাপ্তির দুই মাসের মধ্যে সংস্কারকাজ শেষ করতে হবে।’
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় ও হল খোলার আগে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা জরুরি। এ জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ দিতে ইউজিসিকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।’