এদিকে ওয়ালটনের সহযোগী ব্র্যান্ড মার্সেলের হিস্যাও কম নয়, ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। আরেক দেশীয় ব্র্যান্ড যমুনার বাজার হিস্যা ২ দশমিক ৯৯ শতাংশ। বিদেশি ব্র্যান্ডের মধ্যে সিঙ্গারের হিস্যা ৬ দশমিক ২৮ শতাংশ, আর বাটারফ্লাইয়ের হিস্যা ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ।
মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশের (এমডব্লিউবি) এক গবেষণায় বাংলাদেশের ফ্রিজের বাজারের এই চিত্র উঠে এসেছে। সোমবার (১ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মার্কেটিং বিভাগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গবেষণা প্রতিবেদনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়। গবেষণা প্রতিবেদনটির বিস্তারিত তুলে ধরেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও এমডব্লিউবির সহপ্রতিষ্ঠাতা মো. নাজমুল হোসাইন।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১০ সাল পর্যন্ত দেশের ফ্রিজের বাজার বিদেশি ব্র্যান্ডগুলো নিয়ন্ত্রণ করত। তারপর থেকেই দেশীয় ব্র্যান্ডের কাছে পিছিয়ে পড়তে থাকে বিদেশি কোম্পানির ফ্রিজ। বর্তমানে ফ্রিজের বাজারের আকার প্রায় ৬৮ কোটি ডলারের বা ৫ হাজার ৭৮০ কোটি টাকার। আগামী বছরই নিত্যপ্রয়োজনীয় এই পণ্যের বাজার ৮৮ কোটি ডলারে গিয়ে পৌঁছাবে, সেই পূর্বাভাস রয়েছে।