ফলে গত ৯ দিন ধরে সর্বোচ্চ এ পদের শূন্যতায় অভিভাবকহীন হয়ে পড়েছে দেশের প্রায় আড়াই হাজার কলেজের দায়িত্বে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়টি। দ্রুত কাউকে উপাচার্যের দায়িত্ব দেওয়া না হলে ভবিষ্যতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্থবিরতা সৃষ্টি হওয়ার শঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
শনিবার (১৩ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, উপাচার্যের শূন্যতায় এখন পর্যন্ত কোন সমস্যা হচ্ছেনা। প্রশাসনিক কাজ চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। তারপরও উপাচার্য পদের শূন্যতা থাকার জটিলতা ভবিষ্যৎ কিংবা কিছুদিনের মধ্যে তৈরি হতে পারে। তবে এখন পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যেত খুব একটা প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে তা না। এটার সমাধানতো লাগবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ব্ঙ্গবন্ধু জন্মশতবার্ষিকী, স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে পরীক্ষা নেওয়া- এসব বিষয় নিয়ে আমরা নিয়মিত বৈঠক করে আলাপ-আলোচনা করছি। কিন্তু ফিন্যান্সিয়ালসহ কিছু বিষয়ে উপাচার্যের অনুমোদন লাগে। আশা করছি, শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ ব্যাপারে কোন সিদ্ধান্ত নিলে শূন্যতাটি পূরণ হবে।