চলতি বছরের জানুয়ারিতে ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনে ১৫০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেছেন টেসলার প্রধান নির্বাহী। সেই প্রভাবে এই পদবির এমন নাম হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। গতকাল সোমবার সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে দাখিল করা নথিতে এ তথ্য প্রকাশ করেছে টেসলা। তবে দুজনের কেউই পদবির অর্থ সম্পর্কে এখনো কিছু বলেননি।
এদিকে দুদিন আগে ইলন মাস্ক ও টেসলার বিরুদ্ধে মামলা ঠুকে দিয়েছেন এক শেয়ারধারী। তার অভিযোগ, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের সঙ্গে টুইটার ব্যবহার নিয়ে মাস্ক যে সমঝোতায় এসেছিলেন, তা আর মানছেন না তিনি। মামলার অভিযোগে টেসলার বোর্ডকে বিবাদী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, মাস্কের ‘ভুল ও বেআইনি’ টুইটের কারণে ক্ষতির মুখে পড়েন বিনিয়োগকারীরা।
মামলার আইনজীবী চেস গ্যারিটি মাস্কের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন, ইলন এক কোটি অনুসারীকে টেসলার আর্থিক অবস্থা সম্পর্কে মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছেন। গত বছরের মে মাসে ইলন এক টুইটে বলেন, টেসলার শেয়ারের মূল্য ‘খুব বেশি’। তার ওই এক বিবৃতির জন্য ১ হাজার ৩০০ কোটি ডলার মূল্য হারায় টেসলা।
এর আগে ২০১৮ সালের আগস্টে মাস্ক এক টুইটে বলেন, তিনি টেসলাকে প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানের রূপ দিতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করেছেন। বাস্তবে ওই পরিমাণ অর্থের ধারেকাছেও সংগ্রহ করতে পারেননি তিনি। পরে ওই টুইটের জন্য মাস্ক এবং টেসলা দুই কোটি ডলার করে জরিমানা দেন।