এরপর সকাল ১০টা ১০মিনিটে ভাইস-চ্যান্সেলরের নেতৃত্বে এক আনন্দ র্যালি বের হয়। র্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম প্রশাসন ভবনে এসে শেষ হয়। এরপর সকাল সাড়ে ১০টায় বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মদিন উপলক্ষে কেক কাটা হয় এবং দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
এরপর ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেনের সঞ্চালনায় সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. শহীদুর রশীদ ভূ্ঁইয়া, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মো. নজরুল ইসলাম, প্রভোস্ট কাউন্সিলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ, শেকৃবি ছাত্রলীগের সভাপতি এস. এম. মাসুদুর রহমান মিঠু ও সাধারণ সম্পাদক মো. মিজানুর রহমান।
প্রধান অতিথির ভাইস-চ্যান্সেলর বলেন, ‘আজ বঙ্গবন্ধুর ১০১তম জন্মদিন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষ পেয়েছি এটা আমাদের জন্য সৌভাগ্য। তিনি যেখান থেকে পড়াশোনা করেছেন, তিনি চাইলে ভালো মানের চাকরি করতে পারতেন। তিনি কেবল নিজের জীবনের জন্য নিজেকে গড়ে তোলেননি। তিনি বাংলার মানুষের উন্নয়নের জন্য সারাজীবন কাজ করেছেন। বঙ্গবন্ধু যদি বেঁচে থাকতেন তাহলে আজকে বাংলাদেশ যেখানে গিয়ে দাঁড়িয়েছে সেটি আরও কমপক্ষে ২৫-৩০ বছর আগে পৌঁছে যেত। আমি অনুরোধ করবো, আপনারা বঙ্গবন্ধুর জীবন সম্পর্কে জানবেন এবং তার আদর্শকে লালন করবেন।’