এরপর বিএনপি, নাগরিক ঐক্য, জাগপা, এনডিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সাধারণ মানুষ মওদুদ আহমদের মরদেহে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। এ সময় ৬ বারের সংসদ সদস্য ও সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর জানাজার জন্য সংসদ ভবনে অনুমতি না দেয়ায় অনেককে ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যায়।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মওদুদ আহমদের মরদেহে শ্রদ্ধা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, আমান উল্লাহ আমান, হাবিবুর রহমান হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, জাগপার একাংশের সভাপতি লুৎফর রহমান, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, নির্বাহী কমিটির সদস্য নাজিম উদ্দীন আলম, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাধারণ সম্পাদক সাদেক খান, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার ও ২০-দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা।
শ্রদ্ধা জানানো শেষে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘দল-মত নির্বিশেষে আজ আমাদের তাকে শ্রদ্ধা জানানো উচিত। উনি মুক্তিযুদ্ধের একটি অংশ।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বেলা ৯ টা ৫০ মিনিটে জানাজার জন্য সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গনে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়।
এরপর বেলা ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মওদুদ আহমদের দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় এবং দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। দুপুরে হেলিকপ্টারে করে মরদেহ নেয়া হবে মওদুদ আহমদের গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মানিকপুরে।