পেপসিকো বলছে, স্বল্প দামে নিরাপদ পানি সরবরাহের পাশাপাশি এ প্রকল্পের অধীনে করোনাকালে নিরাপদ পানি ব্যবহার ও হাত ধোয়ার গুরুত্ব সম্পর্কেও স্থানীয় জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা তৈরিতে কাজ করবে ব্র্যাক।
প্রকল্পটির ব্যাপারে পেপসিকোর এদেশীয় ব্যবস্থাপক (কান্ট্রি ম্যানেজার) দেবাশীষ দেব বলেন, ‘পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষের সুপেয় ও নিরাপদ পানির প্রয়োজনটা দ্য পেপসিকো ফাউন্ডেশন গভীরভাবে অনুভব করে। আমরা আশাবাদী, এই কর্মসূচি সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের উপকারে আসবে এবং বাংলাদেশে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য নিরাপদ পানি নিশ্চিত করতে আমাদের লক্ষ্যকে আরও সুদৃঢ় করবে।’
পেপসিকো ফাউন্ডেশন ২০০৬ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী সাড়ে পাঁচ কোটির বেশি মানুষকে নিরাপদ পানিপ্রাপ্তির ক্ষেত্রে সহায়তা করেছে। একই সঙ্গে বিশ্বব্যাপী শীর্ষস্থানীয় অলাভজনক প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে অংশীদারত্বের মাধ্যমে নিরাপদ পানিপ্রাপ্তিতে বিনিয়োগের জন্য ৭০ কোটি মার্কিন ডলারের অতিরিক্ত তহবিল গঠনেও সহায়তা করেছে।
এ প্রকল্পের বিষয়ে ব্র্যাকের সংক্রামক ব্যাধি ও ওয়াশ কর্মসূচির পরিচালক মো. আকরামুল ইসলাম বলেন, ‘কক্সবাজারে ঝুঁকিতে থাকা জনগোষ্ঠীকে টেকসই উৎসের মাধ্যমে নিরাপদ পানি প্রাপ্তিতে সহায়তার জন্য পেপসিকো ফাউন্ডেশনের অংশীদার হতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত।’