শনিবার (২০ মার্চ) মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।
ওআইসি মহাসচিব বলেন, ‘এখন বাংলাদেশ শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে একটি অনন্য উদাহরণ। মুসলিম বিশ্বের উন্নয়নেও ভূমিকা রাখছে তারা। আমি বাংলাদেশের এই সুন্দর মুহূর্তে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীসহ দেশের সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।’
তিনি বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীনতা পেয়েছিল। ১৯৭৪ সালে জাতির জনক বাংলাদেশকে ওআইসির সদস্য হিসেবে যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ১৯৭৪ সালে জাতির জনক ওআইসির দ্বিতীয় সম্মেলনে যোগদান করেছিলেন এবং বাংলাদেশ ও মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে সুসম্পর্ক তৈরিতে ভূমিকা রেখেছিলেন।’
ওআইসি মহাসচিব আরও বলেন, ‘তখন থেকে ইসলামিক দেশগুলোর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত মধুর। মুসলিম বিশ্বের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এসেও তার কন্যা শেখ হাসিনা বৈষম্যহীন ও শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক অব্যাহত রেখেছেন।’