প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া এনআরবিসি ব্যাংকের শেয়ার ১৫ টাকায় লেনদেন শুরু হয়েছে।
তবে ৩০ মিনিটের মাথায় কোম্পানিটির শেয়ার ১২ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হতে দেখা গেছে। অর্থাৎ এ সময় পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা ৪০ পয়সা বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত কোম্পানিটির মোট ১ কোটি ৭২ লাখ ৪৯ হাজার ২১৪টি শেয়ার ১২ হাাজার ২৬৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত হয়ে লেনদেনে শুরু করা এনআরবিসি ব্যাংকের ডিএসইতে ট্রেডিং কোড হচ্ছে : “NRBCBANK” এবং কোম্পানি কোড হচ্ছে : ১১১৫০।
এর আগে গত ১৬ মার্চ কোম্পানিটির আইপিও লটারিতে বিজয়ীদের বিও হিসাবে শেয়ার জমা করা হয়েছে। ৩ মার্চ আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। আর ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়।
এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক শেয়ারবাজার ১২০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ১২ কোটি শেয়ার ইস্যু করে। এক্ষেত্রে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংকটি অর্থ উত্তোলন করে সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৩.৮৬ টাকা। এবং বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৫ টাকা।
আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড।
গত ১৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৯তম সভায় ব্যাংকটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
তবে ৩০ মিনিটের মাথায় কোম্পানিটির শেয়ার ১২ টাকা ৪০ পয়সায় লেনদেন হতে দেখা গেছে। অর্থাৎ এ সময় পর্যন্ত কোম্পানিটির শেয়ার দর ২ টাকা ৪০ পয়সা বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত কোম্পানিটির মোট ১ কোটি ৭২ লাখ ৪৯ হাজার ২১৪টি শেয়ার ১২ হাাজার ২৬৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটির ২৩ কোটি ৪৬ লাখ ৭ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে।
‘এন’ ক্যাটাগরিভুক্ত হয়ে লেনদেনে শুরু করা এনআরবিসি ব্যাংকের ডিএসইতে ট্রেডিং কোড হচ্ছে : “NRBCBANK” এবং কোম্পানি কোড হচ্ছে : ১১১৫০।
এর আগে গত ১৬ মার্চ কোম্পানিটির আইপিও লটারিতে বিজয়ীদের বিও হিসাবে শেয়ার জমা করা হয়েছে। ৩ মার্চ আইপিওতে আবেদনকারীদের মধ্যে শেয়ার বরাদ্দ দেয়ার জন্য লটারির ড্র অনুষ্ঠিত হয়। আর ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কোম্পানিটির আইপিওতে আবেদন গ্রহণ করা হয়।
এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক শেয়ারবাজার ১২০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য ১২ কোটি শেয়ার ইস্যু করে। এক্ষেত্রে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১০ টাকা।
শেয়ারবাজার থেকে ব্যাংকটি অর্থ উত্তোলন করে সরকারি সিকিউরিটিজ ক্রয়, সেকেন্ডারি মার্কেটে বিনিয়োগ এবং আইপিও খরচ খাতে ব্যয় করবে।
কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী পুন:মূল্যায়ন ছাড়া নেট অ্যাসেটভ্যালু হয়েছে ১৩.৮৬ টাকা। এবং বিগত ৫ বছরের ভারিত গড় হারে শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১.৫৫ টাকা।
আইপিওতে কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে যথাক্রমে এশিয়ান টাইগার ক্যাপিটাল পার্টনার্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড এবং এএফসি ক্যাপিটাল লিমিটেড।
গত ১৮ নভেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটি অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭৪৯তম সভায় ব্যাংকটির আইপিও অনুমোদন দেয়া হয়।
