এ সেরা সাফল্যগুলো ‘বিজয় থেকে অর্জনে (১৯৭১-২০২১)’ শিরোনামে প্রকাশ করা হবে। গত অর্ধশতাব্দিতে বাংলাদেশ গর্ব করার মতো যে অসংখ্য সফলতা অর্জন করেছে, সেখান থেকে বাছাই করে সেরা ৫০টি সফলতার গল্প সবার সামনে তুলে ধরা হবে।
অর্জনের এই গল্পগুলো স্বাধীনতার মাস থেকে শুরু করে বিজয় দিবস পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে প্রচার করা হবে। সফলতার এই উপাখ্যানে সমুদ্র জয় থেকে শুরু করে মহাকাশ জয়সহ পদ্মাসেতু, কর্ণফুলী নদীতে টানেল নির্মাণ এবং মেট্রোরেলও জায়গা করে নেবে। এছাড়াও তালিকায় এমন কিছু অর্জন থাকবে, যা বিশ্বের বুকে বাংলাদেশেকে আলাদা জায়গা করে দিয়েছে।
ব্যতিক্রমী এই আয়োজন বিষয়ে ‘নগদ’-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধ আমাদের এগিয়ে চলার প্রেরণা। দেশের এগিয়ে চলার সঙ্গী হিসেবে কাজ করতে পেরে নিজেদের সৌভাগ্যবান মনে করছি। এরই অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তীতে দেশের অনন্য অর্জনগুলো মানুষের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো। সফলতার এই গল্পগুলো বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের এক দিকে যেমন গর্বিত করবে, তেমনি উন্নয়নশীল দেশ থেকে উন্নত দেশ গড়তে সকলকে উদ্বুদ্ধ করবে।’
সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এ আরাফাত সামগ্রিক এই আয়োজন সম্পর্কে বলেন, ‘১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের মাধ্যমে বঞ্চনা ও ত্যাগের ইতিহাস পেরিয়ে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জনের ঝুলিটা সমৃদ্ধ হয়েছে। অর্জনের এই ঝুলি থেকে তুলে আনা কিছু গল্পই বলা হবে ‘বিজয় থেকে অর্জনে’ সিরিজটির মাধ্যমে। বাংলাদেশের প্রতিটি দেশ প্রেমিক নাগরিককে এই আয়োজন গর্বিত করবে।’
সেরা অর্জনের তালিকায় বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার ব্যতিক্রমধর্মী সাফল্যগাঁথার সঙ্গে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের অন্যতম সফল উদ্যোগ ‘নগদ’-এর গল্পও মানুষের কাছে তুলে ধরা হবে।
এই আয়োজনের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন এবং টেলিভিশন চ্যানেল নিউজ টোয়েন্টিফোর।